মোবাইল থেকে আয় করার সেরা পদ্ধতি
পৃথিবী ক্রমেই ছোট হয়ে আসছে, কালের বিবর্তনে কম্পিউটার এখন টেবিল থেকে উঠে স্মার্টফোনের রুপে আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। যদিও অনেক কাজের জন্য এখনও আমরা কম্পিউটারের উপর নির্ভরশীল, তারপরও এমন বহু কাজ রয়েছে যা সম্পাদন করার জন্য আমাদের আর কম্পিউটারের প্রয়োজন হয় না। ছবি সম্পাদনা, ইমেইল, টাইপিং, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, অনলাইনে ভিডিও দেখা, গেম খেলা ইত্যাদি কাজ এখন খুব সহজেই মোবাইল থেকেই করা যায়। ফেসবুক, টুইটারের মত সোস্যাল মিডিয়াতে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে তাদের মোবাইল থেকে আয় করা সম্ভব কিনা। হ্যাঁ, আপনার হাতের মোবাইলটি ব্যবহার করে আপনি অনলাইনে বিভিন্নভাবে আয় করতে পারেন ।
বতর্মান সময়ে ৬০ শতাংশেরও বেশি ওয়েবসাইট মোবাইলের মাধ্যমে ভিজিট করা হয়। মানুষ দিন দিন কম্পিউটারের পরিবর্তে মোবাইলের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। আপনি হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন যে প্রতিটি ইন্টারনেট ভিত্তিক কোম্পানীই বর্তমানে ওয়েবসাইটের সাথে সাথে একটি মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে থাকে।
পিটিসি সাইটগুলো যেভাবে আপনাকে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ভিজিটের জন্য টাকা দিয়ে থাকে ঠিক তেমনি অনলাইনে এমন অনেক কাজ রয়েছে যা সম্পাদন করার জন্য মোবাইল থাকাই যথেষ্ট। আপনি ইচ্ছা করলেই আপনার মোবাইলের মাধ্যমে ছোট ছোট বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। তার জন্য বর্তমানে গুগল প্লে ষ্টোর এবং অ্যাপল ষ্টোরে এমন বহু অ্যাপ রয়েছে যা আপনাকে বিভিন্ন সার্ভে করা, বিজ্ঞাপন দেখা, গেইম খেলা, অ্যাপ রিভিউ করার মত কাজের বিনিময়ে টাকা প্রদান করে থাকে।
মোবাইল থেকে আয়
আজকে আমাদের আলোচনায় এমন কিছু কাজের কথা উল্লেখ করবো যা আপনি আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে সম্পাদন করে সহজেই ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন।
ফরেক্স থেকে আয়
যদি সহজে বুঝাতে চাই তাহলে বলতে হবে ফরেক্স হচ্ছে অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ। অর্থাৎ ফরেক্সের মাধ্যমে আপনি মুদ্রা কেনা-বেচা করতে পারবেন। আপনি আপনার ইচ্ছানুযায়ী একটি দেশের মুদ্রা কিনবেন এবং পরবর্তীতে আপনার কাছে লাভজনক মনে হলে আপনি সেগুলি বিক্রয় করে দিয়ে মুনাফা লাভ করবেন।
ফরেক্সের জন্য কোন দেশের মুদ্রা কতবেশি শক্তিশালী হচ্ছে এ সব বিষয়ে লক্ষ্য রাখা খুবই জরুরী। উদাহরণ স্বরুপ আপনি যদি মনে করেন যে আজ কিছু আমেরিকান ডলার কিনে রাখবেন তাহলে আপনি সেটি ক্রয় করে রাখতে পারবেন। পরবর্তীতে যদি ব্রিটেনের পাউন্ডের মূল্যমান হ্রাস পায় আপনি তখন সেটি আমেরিকান ডলারের বিপরীতে কিনে রাখতে পারেন এবং তারপর যখন আবার ব্রিটেনের পাউন্ডের মূল্যমান আবার বেড়ে যাবে তখন সেটি বিক্রয় করে আপনার লভ্যাংশ বের করে আনতে পারেন। এ কাজটি করার জন্য কম্পিউটার যে থাকতেই হবে এমন কোন কথা নেই। আপনি আপনার স্মার্টফোন থেকেই বিভিন্ন ফরেক্স ট্রেড ভিত্তিক ওয়েবসাইটে একাউন্ট করে বা তাদের অ্যাপ ব্যবহার করে ফরেক্স ট্রেডে অংশ নিতে পারেন।
ওয়েবসাইট ভিজিট থেকে আয়
আমরা আগেই বলেছি যে বর্তমানে প্রতিটি কোম্পানীরই মোবাইল ভিত্তিক অ্যাপ রয়েছে। প্রতিটি কোম্পানীই তাদের অ্যাপকে সর্বসাধারণের কাছে পৌছে দিতে চায়। তারা চায় মানুষ তাদের বিষয়ে কথা বলুক, তাদের সম্পর্কে জানুক। আর এ ধরনের মার্কেটিং এর জন্য কোম্পানীগুলো অনেক মোটা অংকের টাকা ব্যায় করে থাকে। ইন্টারনেটে অনেক অ্যাপ রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি এ সকল কোম্পানীর ওয়েবসাইট ভিজিট করে তার বিনিময়ে অর্থ পেতে পারেন।
ব্যপারটিকে আপনি পিটিসি সাইটগুলোর মোবাইল সংষ্করণ বললেও ভুল হবে না। পিটিসি সাইটগুলোরও বর্তমানে নিজস্ব অ্যাপ রয়েছে এবং আপনার ব্যবহারের সুবিধার কথা মাথায় রেখেই তারা অ্যাপ ডিজাইন করে। ওয়েবসাইটে কাজ করার মতই আপনি মোবাইল থেকে অ্যাকাউন্ট করে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন ওয়েবসাইট তাদের অ্যাপের মাধ্যমে ভিজিট করে আয় করতে পারেন।
সার্ভে থেকে আয়
কোন নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের ব্র্যান্ড ভ্যালু কতটুকু বা কেমন তা জানার জন্য সার্ভের কোন বিকল্প নেই। কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা সম্পর্কে সাধারণ জনগণ কি চিন্তা করছে, মানুষ তাদের কাছ থেকে নতুন আর কি কি চায়, তাদের পণ্য বা সেবার মানের কি ধরনের উন্নয়নের চাহিদা রয়েছে, মার্কেটে তাদের অবস্থান কেমন ইত্যাদি বিষয় জানার জন্য প্রতিটি কোম্পানী প্রায় সারা বছরই সার্ভে করিয়ে থাকে।
ইন্টারনেট ভিত্তিক কোম্পানীগুলো তাদের কাছ থেকে সার্ভেগুলো সম্পাদন করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয় এবং ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে সে সব সার্ভে করিয়ে তাদের লভ্যাংশের কিছু অংশ প্রদান করে থাকে। প্লে ষ্টোরে খুজলে আপনি গুগলেরও সার্ভে ভিত্তিক অ্যাপ খুজে পাবেন। আপনি যদি সার্ভে করতে ইচ্ছুক হন তাহলে আপনি এ ধরনের অ্যাপ ডাউনলোড করে সার্ভেতে অংশগ্রহণ করে টাকা উপার্জন করতে পারেন।
অ্যাপ টেষ্ট থেকে আয়
আমরা অনেকেই বর্তমানে এমন অনেক অ্যাপের সঙ্গে পরিচিত রয়েছি যারা অন্যান্য অ্যাপ ডাউনলোড এবং সেগুলি চালানোর পরিবর্তে টাকা দিয়ে থাকে। যেহেতু আমরা জানিনা যে এই অ্যাপগুলো আমাদের কেন টাকা দিচ্ছে তাই বেশিরভাগ মানুষই এই সব অ্যাপগুলিকে ভুয়া মনে করে থাকেন। কিন্তু আসল ব্যাপারটি অন্যরকম।
এইসব কোম্পানীগুলি অন্যান্য অ্যাপ ডেভেলপার এবং কোম্পানীগুলির সাথে তাদের অ্যাপের গুনগত মান, বিভিন্ন ডিভাইসে অ্যাপগুলি ঠিকমত চলছে কিনা বা অ্যাপটিতে কোন ধরনের ত্রুটি রয়েছে কিনা তা রিভিউ করানোর জন্য অর্থ নিয়ে থাকে। আপনি যদি এ ধরনের কোন অ্যাপের সাথে পরিচিত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই লক্ষ্য করে থাকবেন যে অ্যাপগুলি প্রথমে আপনাকে অন্যান্য অ্যাপ ডাউনলোড করে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেগুলিকে চালানোর পর আপনার মতামত প্রদান করতে বলে এবং সেগুলি সঠিকভাবে সম্পাদিত হওয়ার পর আপনার একাউন্টে উক্ত অ্যাপের জন্য নির্ধারিত অর্থ প্রদান করে থাকে।
অনেক অ্যাপে ডাউনলোকৃত অ্যাপটি যতদিন আপনার মোবাইলে থাকবে এবং প্রতিদিন যদি আপনি উক্ত অ্যাপটি চালান তার উপর ভিত্তি করে একটি নির্দিষ্ট অর্থ আপনাকে প্রদান করে থাকে। এখন সমস্যাটি হলো যে এর মধ্যে এমন অনেক অ্যাপ রয়েছে যা আমাদের দেশের পেমেন্ট পদ্ধতিগুলো সমর্থন করেনা। তাই আপনাকে অবশ্যই এমন অ্যাপগুলি বেছে নিতে হবে যারা পেইজা, বিকাশ বা মোবাইল রিচার্জের মত পেমেন্ট পদ্ধতি সমর্থন করে। সামনে আমাদের দেশ সমর্থন করে এমন অ্যাপগুলি নিয়ে বিস্তারিত পোষ্ট করা হবে। আমাদের পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশে এ ধরনের অ্যাপগুলো দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
ছবি তোলা থেকে আয়
ছবি তোলার শখ নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। অনেকে স্মার্টফোন শুধু মাত্র ক্যামেরার উপর নির্ভর করেই কিনে থাকেন। আপনিও যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য সুখবর এই যে আপনি চাইলে আপনার এই শখটিকে একটি লাভজন পেশায় পরিণত করতে পারবেন।
বিভিন্ন অ্যাপ রয়েছে যারা আপনার তোলা ছবি বিক্রয় করে আপনাকে তার বিনিময়ে অর্থ প্রদান করে থাকে। এই ধরনের অ্যাপগুলি সাধারণত আপনার সাবমিটকৃত ছবিগুলিকে ষ্টোর করে রাখে। পরবর্তীতে সেগুলিকে বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিকট বিক্রয় করে মোট বিক্রয় মূল্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ অংশ আপনাকে প্রদান করে থাকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এক একটি ছবির মূল্য ৫ ডলারের মত হয়ে থাকে।
অ্যাপ তৈরী করে আয়
এ প্রক্রিয়াটি একটু জটিল, তবে এর মাধ্যমে আপনি সারাজীবন ইনকাম করে যেতে পারবেন। আপনি যদি নিজে অ্যাপ বানাতে পারেন, তাহলে আপনি সেখানে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে ইনকাম করতে পারবেন। গুগল অ্যাডমবসহ আরো অনেক অ্যাড নেটওয়ার্ক রয়েছে যাদের মাধ্যমে আপনি আপনার অ্যাপ দিয়ে ইউজারদের বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন। আপনি যদি অ্যাপ বানাতে নাও পারেন তবুও আপনি চাইলে অন্য কোন অ্যাপ ডেভেলপারকে দিয়ে আপনার আইডিয়া অনুযায়ী অ্যাপ বানিয়ে নিতে পারেন।
ভার্চুয়াল সহকারীর কাজ থেকে আয়
বর্তমানে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাসহ বিভিন্ন এক্সিকিউটিভগণ তাদের অফিস সহকারীর পরিবর্তে ইন্টারনেট ভিত্তিক একজন সহকারী রাখতে বেশি পছন্দ করেন। আর এ ধরনের পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের ভার্চুয়াল অ্যাসিসটেন্ট বলা হয়ে থাকে। আপওয়ার্ক, ইল্যান্স, ফাইভারের মত মার্কেটপ্লেসগুলোতেও ভার্চুয়াল অ্যাসিসটেন্টের জন্য অনেক বেশি পরিমাণ জব পোষ্ট লক্ষ্য করা যায়।
একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিসটেন্টকে যে ধরনের কাজ করতে হয় তার মধ্যে ওয়েব রিসার্চ, ইমেইল করা, ব্লগে কন্টেন্ট পোষ্ট করা, সোস্যাল মিডিয়া একাউন্টগুলি আপডেট করা, ভার্চুয়ালি কাস্টমার সার্ভিস দেয়া অন্যতম। তবে এখানে বলে রাখা ভালো যে ভার্চুয়াল অ্যাসিসটেন্টের বেশির ভাগ কাজ স্মার্টফোন দিয়ে করা সহজ হলেও কিছু কিছু কাজের জন্য ট্যাবলেট ডিভাইসের প্রয়োজন হতে পারে।
ভিডিও দেখে আয়
ভিডিও দেখে আপনি কিভাবে মোবাইল থেকে আয় করতে পারবেন এ বিষয়ে নতুন করে বলার মত কিছু নেই। এটি পিটিসি সাইটগুলোর আরেকটি সংষ্করন। আপনি বিভিন্ন গেম খেলার সময় কয়েন শেষ হয়ে গেলে লক্ষ্য করবেন যে তারা আপনাকে কিছু ভিডিও দেখতে বলে এবং এর বিনিময়ে আপনাকে কয়েন দিয়ে থাকে।
আপনার কি কখনো মনে হয়েছে যে এই ভিডিওগুলি দেখিয়ে ওই গেমগুলির কি লাভ? লাভটি হলো প্রতিটি ভিডিও দেখানোর বিপরীতে তারা অর্থ আয় করছে। চিন্তার কোন কারণ নেই, আমি আপনাদের গেম ডেভেলপ করতে বলবো না। প্লে ষ্টোর বা অ্যাপল ষ্টোর খুজে দেখলে এমন অনেক অ্যাপ পাওয়া যাবে যারা ভিডিও দেখার পরিবর্তে আপনাকে পেমেন্ট দিবে। এ ধরণের কাজ পাওয়া যায় যে সব ওয়েবসাইটে সেগুলো নিয়ে আমাদের সাইটে একটি পোস্ট রয়েছে যার শিরোনাম- ৭টিএই ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করা যায় ছোট ছোট কাজ করে, পোস্টটি পড়ে ভিডিও দেখাসহ আরো কিছু ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করার অনেক আইডিয়া পেতে পারেন আপনি।
পণ্য ক্রয় করে আয়
অনেকের মনে এবার প্রশ্ন আসতে পারে যে এটা কিভাবে সম্ভব। আপনি বিশ্বাস করুন আর নাই করুন এমন অনেক মোবাইল থেকে আয় করার জন্য এমন অনেক অ্যাপ রয়েছে যারা আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসটি ক্রয়ের বিপরীতে টাকা দিয়ে থাকে।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে যে আমি টাকা কিভাবে পাচ্ছি আমাকে তো উল্টো টাকা দিতে হবে কিছু কিনলে। আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি যে, আপনাকে এমন কিছু কিনতে হবে না যা আপনার প্রয়োজনের বাইরে। এ ধরনের অ্যাপে বেশিরভাগ এমন পণ্যই কিনতে হয় যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজন হয়ে থাকে এবং তা আমরা কোন দোকান থেকে ক্রয় করেই থাকি। আবার যদি বাজারে গিয়ে সেটি কেনার প্রয়োজন পড়ে তাহলে পণ্যের দামের সাথে যাতায়াত খরচও যোগ হবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি দোকান বা বাজারে না যেয়ে উক্ত অ্যাপ থেকে পণ্যটি ক্রয় করেন তাহলে আপনি কিছু বাড়তি ইনকাম করতে পারবেন।
ইন্টারনেটের পৃথিবীতে কতভাবে আয় করা সম্ভব তার কোন নির্দিষ্ট উত্তর নেই। আমাদের দেশের অনেকেই কম্পিউটার না থাকার কারণে ইন্টারনেটে আয় করতে আগ্রহ দেখান না আবার অনেকে আগ্রহ থাকলেও মনে করেন যে কম্পিউটার ছাড়া আয় করা সম্ভব নয়। আপনাকে যে কোন নির্দিষ্ট কোম্পানী বা কায়েন্টের বাধাধরা কাজ করেই ইনকাম করতে হবে এ ধারনাটি আপনি নিজেই মোবাইল থেকে আয় করার মাধ্যমে ভুল প্রমানিত করতে পারেন। প্রয়োজন শুধু আগ্রহ আর উদ্দীপনার।
উপরে যতগুলি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তার মধ্যে যে কোন একটি নিয়ে যদি নিয়মিত কাজ করেন তাহলে আপনি বেকার, ছাত্র বা গৃহিনী যাই হন না কেন আপনি প্রতি মাসেই আপনার স্মাটৃফোনটি ব্যবহার করে বাড়তি টাকা আয়ের ব্যবস্থা করতে পারেন।
No comments